শ্বেতী হলে কোন কোন খাবার থেকে দূরে থাকা উচিত, জেনে নিন ।

শ্বেত রোগ শরীরের চর্ম বিষয়ক এক রোগ । এতে শরীরের চামড়া সাদা বর্ণ ধারণ করে । এতে থেকে না কোন ব্যথা, থাকে না কোন জ্বালাপোড়া। কিন্তু এতে শরীরের সৌন্দর্য নষ্ট হয় । তবে এই আমি বলব আল্লাহ যাতে এ রোগ কাউকেই না দেন । আর যাদের দিয়েছেন তাদেরও সুস্থ করে দিক ‌ । 



leukoderma vitiligo


                            




শ্বেত রোগ, যা সাধারণভাবে পিটিরিয়াসিস এবং সিভোরিয়েয়াসিস নামেও পরিচিত, একটি মহামারী রোগ যা ত্বকের একটি অবস্থা। এটি প্রভাবিত এলাকার ত্বকে লাল, গোলাকার পাকা, নিচু গোড়াগোড়া চকলেট বা সাদা ছিটানোর উপাদানের কারণে উপস্থিত হয়।




শ্বেত রোগের কারণগুলি নিম্নলিখিত হতে পারে:




অতিরিক্ত কেরটিন উৎস: শ্বেত রোগের পেশীগুলির অতিরিক্ত কেরটিন উৎস হতে পারে, যা ত্বকের সামান্য তৈলাক্ত গ্রন্থিগুলির উপকরণ এবং ত্বকের সামান্য সেবুম উৎসর্গ করে। এটি একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া, যা সাধারণভাবে ত্বকের পুরানো কোষ গুলি প্রকাশ করে এবং তাদের ত্বক পৃষ্ঠ উপরে লাল, গোলাকার পাকা প্লাক বা কোন গুলি তৈরি করে।




জেনেটিক প্রবৃদ্ধি: কিছু শ্বেত রোগের কেস জেনেটিকভাবে প্রযুক্ত। যদি আপনার পরিবারে কেউ শ্বেত রোগে আক্রান্ত থাকে, তবে আপনার শ্বেত রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি হতে পারে।




ত্বকের সংঘটিত প্রতিক্রিয়া: কিছু ব্যক্তির মধ্যে, ত্বকের সাধারণ কেরটিন প্রতিক্রিয়া শ্বেত রোগের বৃদ্ধির কারণ হতে পারে। 






কি কি ‌খাবেন ? 




অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার খেলে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় । এছাড়া ভিটামিন এ, ভিটামিন সি ও ভিটামিন ই, জিঙ্ক, সেলেনিয়ম, ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ডি, তামা, প্রোটিন-যুক্ত খাবার খেলে এই রোগের উপশম হতে পারে। ফলের ক্ষেত্রে কলা, আপেল, পেয়ারা, পাকা আম, অ্যাপ্রিকট, ফিগস, অ্যাভোকাডো, তরমুজ, অন্যদিকে আলু, রেড চিলি, ফুলকপি, পালং শাক, গ্রিন বিনস,করলা, বিট, গাজর, মুলো, মাশরুম সবজি খেতে পারেন।




কী কী খাবেন না…




মদ্যপান করবেন না, ব্লুবেরিজ, গুজবেরিজ, দই, মাছ, সিফুড, আঙুর, আচার, কমলালেবু, বেড মিটস, বেগুন, বেদানা, পিয়ার, কাঁচা টমেটো, কাঁচা রসুন, জাংক ফুড, কফি, চকোলেট দিয়ে তৈরি যে কোনও খাবার, তেঁতুল।



একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন

যোগাযোগ ফর্ম