ফোড়া সম্পর্কে এর আগের একটি লেখা দিয়েছে। আর আজকে জানাব ফোড়া কাদের বেশি হয় ? ফোড়া হয় সাধারণত জীবাণু সংক্রমণ এর ফলে । এক পর্যায়ে এরকম আকার ধারণ করে ।
ফোড়া রোগটি সাধারণত ব্যক্তিগণের মধ্যে প্রচলিত একটি রোগ যা চরম অন্তর্ভুক্ত হলেও ব্যক্তির জন্য অসুখকর হতে পারে। নিম্নলিখিত কিছু ব্যক্তির বেশি হতে পারে ফোড়া রোগটি:
১. যেসব দেশে আদ্রর্তা বেশি কেননা ঘামের কারনে লোক কুপ বন্ধ হয়ে যাওয়ার ফলে ফোড়ার দেখা দেয় ।
২. রোগ প্রতিরোধ কম এমন লোকদের
৩. ডায়াবেটিস, এইডস,ক্যান্সার রোগীদের।
৪. সাধারণ জনগণ: বেশিরভাগ ফোড়া রোগ সাধারণ পরিবারের ব্যক্তিদের মধ্যে ছড়িয়ে যায়। এছাড়াও যারা অবৈধ মার্কা পদার্থ, কক্সকাছের ব্রাশ, চপ্পাল, বাটি, টুথব্রাশ ইত্যাদি ব্যবহার করে তা পরিষ্কারভাবে পরিষ্কার না করে সংক্রমিত হলে ফোড়া রোগের আশঙ্কা বাড়ায় ।
প্রতিরোধ কিভাবে করবেন ?
ফোড়া প্রতিরোধের কিছু উপায় নিম্নলিখিত হতে পারে:
শুধুমাত্র প্রতিরোধকর শারীরিক কার্যক্রম: মানুষের দেহ প্রতিরোধের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো তার শারীরিক স্বাস্থ্য। স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে, যথাযথ পরিমাণে পানি পান করতে হবে।শারীরিক ব্যায়াম, যেমন মৌলিক এক্সারসাইজ, যোগা এবং মেডিটেশনও প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।
পরিষ্কারভাবে হাত ধুয়ে দেওয়া: ফোড়া প্রতিরোধের একটি মুখ্য অংশ হলো স্বচ্ছতা রক্ষা করা। নিয়মিতভাবে হাত ধুয়ে সাবান বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করতে পারেন।
মাস্ক পরিধান করা: মাস্ক পরিধান করা ফোড়া প্রতিরোধের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়। মাস্ক নিয়ে হাঁটা, দোকানে কেনার, সার্ভিস নিয়ে যাওয়ার সময় এবং প্রতিদিনের জীবনের যেকোনো সময় মাস্ক পরিধান করা উচিত। নিশ্চিত করুন যে মাস্কটি মুখ এবং নাকটি আচ্ছাদিত করে।
অতিরিক্ত হলে ডাক্তার দেখান । কেননা এটা যেমন ফুলে উঠে তেমনি যন্ত্রণাদায়ক, ফোড় থাকবে কিন্তু ব্যথা কবে না এটাতো হয় না ।